কামারুন এগ্রো ফার্ম বাংলাদেশের একটি দ্রুত বর্ধনশীল অংশীদারিত্বের কৃষি খামার। জনাব জুবাইদ হোসেন জিয়ান এবং জনাব ইখতিয়ার উদ্দিন এই ফার্মের প্রতিষ্ঠাতা।  
এটি দেশের অন্যান্য কৃষি খামারগুলির মধ্যে আলাদা।বাংলাদেশে অন্যান্য  কৃষি খামার থাকলেও ক্বামারুন এগ্রো ফার্ম বিভিন্ন উপায়ে নিজেকে আলাদা করে:

 * শরীয়াহ সম্মতি: খামারটি তার সমস্ত ক্রিয়াকলাপে কঠোরভাবে ইসলামী নীতি এবং নির্দেশিকা মেনে চলে।

* উদ্ভাবনী অনুশীলন: কামারুন এগ্রো ফার্ম উৎপাদনশীলতা এবং দক্ষতা বাড়াতে আধুনিক কৃষি কৌশল এবং প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করে।

 * সামাজিক দায়বদ্ধতা: খামারটি স্থানীয় সম্প্রদায়ে অবদান রাখতে এবং টেকসই কৃষি অনুশীলনের প্রচার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

* স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা: কামারুন এগ্রো ফার্ম তার অংশীদার এবং বিনিয়োগকারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে তার আর্থিক লেনদেন এবং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখে। এবং  এই মূল দিকগুলির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, 

কামারুন এগ্রো ফার্মের লক্ষ্য বাংলাদেশ এবং এর বাইরেও এগ্রো প্রজেক্ট স্থাপন করা।  পাশাপাশি জাতীয় নানান সেমিনার আয়োজন করে তরুন উদ্যোগতা তৈরি করা।

জনাব. জুবাইদ হোসেন জিয়ান এবং জনাব ইখতিয়ার উদ্দিনের মতো তরুণ ও উৎসাহী উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটানোর উদ্যোগ নেওয়া অবিশ্বাস্য। এত অল্প বয়সে তাদের নিষ্ঠা ও উদ্ভাবনী চেতনা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। জুবাইদ হোসেন জিয়ানের বয়স মাত্র ২০ এবং ইখতিয়ার উদ্দিনের বয়স ২৪ বছর।
যথাক্রমে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে  তাদের একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড তাদের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি শক্ত ভিত্তি প্রদান করে। তাদের একাডেমিক জ্ঞানকে বাস্তব অভিজ্ঞতার সাথে একত্রিত করে, তারা দেশের মুখোমুখি কৃষি চ্যালেঞ্জগুলির জন্য উদ্ভাবনী সমাধান বিকাশের জন্য ভাল অবস্থানে রয়েছে।
কৃষি ও খামারে নতুন উদ্ভাবন সৃষ্টির তাদের স্বপ্ন প্রশংসনীয়। প্রযুক্তি, টেকসই অনুশীলন এবং উদ্ভাবনী ব্যবসায়িক মডেলের সুবিধার মাধ্যমে তারা কৃষি খাতের বৃদ্ধি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে।
আমরা তাদের প্রচেষ্টায় তাদের মঙ্গল কামনা করি এবং বাংলাদেশের কৃষি ভূ-প্রকৃতিতে তারা যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করি।