
নিজস্ব প্রতিবেদক: ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এক লাখেরও বেশি শিক্ষক নিয়োগের আবেদনপ্রক্রিয়া হঠাৎ করেই সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩ জুলাই রাত ৮টা থেকে আবেদন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে।
কারিগরি উন্নয়নের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে আবেদন
আবেদন স্থগিতের কারণ হিসেবে এনটিআরসিএ জানিয়েছে, জরুরি কারিগরি উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলমান থাকায় অনলাইন আবেদনপ্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হচ্ছে।
তবে আবেদন আবার কবে চালু হবে—সে বিষয়ে এখনো নির্দিষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কারিগরি কাজ শেষ হলে ওয়েবসাইট ও গণমাধ্যমের মাধ্যমে নতুন তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
"জরুরি কারিগরি উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য অনলাইন আবেদন কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে। পরবর্তীতে আবেদন পুনরায় চালু হলে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।"
১ লাখ ৮২২ শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রকাশিত হয়েছিল গণবিজ্ঞপ্তি
২০২৪ সালের ১৫ জুন, এনটিআরসিএ দেশের এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট ১,০০,৮২২টি শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের উদ্দেশ্যে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
এই আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২২ জুন এবং তা ১০ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত চলার কথা ছিল। আবেদন ফি জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল ১৩ জুলাই পর্যন্ত।
এরই মধ্যে হাজারো প্রার্থী আবেদন করে ফেলেছেন, আবার অনেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আবেদন সম্পন্ন করার জন্য। কিন্তু হঠাৎ এ স্থগিতাদেশে কিছুটা হতাশ হয়েছেন তারা।
চাকরিপ্রার্থীদের করণীয় কী?
যারা এখনও আবেদন করেননি কিংবা আবেদন সম্পন্ন করতে পারেননি, তাদের জন্য এখন সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো—এনটিআরসিএর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (https://ntrca.teletalk.com.bd) নিয়মিত চেক করা। আবেদন চালু হলে সেটি প্রথমেই সেখানে জানানো হবে।
এছাড়া অনেকে দাবি তুলেছেন, আবেদন চালু হলে যেন সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে সব প্রার্থী সহজেই আবেদন করতে পারেন।
মো: রাজিব আলী/
বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩ জুলাই রাত ৮টা থেকে আবেদন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে।
কারিগরি উন্নয়নের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে আবেদন
আবেদন স্থগিতের কারণ হিসেবে এনটিআরসিএ জানিয়েছে, জরুরি কারিগরি উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলমান থাকায় অনলাইন আবেদনপ্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হচ্ছে।
তবে আবেদন আবার কবে চালু হবে—সে বিষয়ে এখনো নির্দিষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কারিগরি কাজ শেষ হলে ওয়েবসাইট ও গণমাধ্যমের মাধ্যমে নতুন তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
"জরুরি কারিগরি উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য অনলাইন আবেদন কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে। পরবর্তীতে আবেদন পুনরায় চালু হলে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।"
১ লাখ ৮২২ শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রকাশিত হয়েছিল গণবিজ্ঞপ্তি
২০২৪ সালের ১৫ জুন, এনটিআরসিএ দেশের এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট ১,০০,৮২২টি শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের উদ্দেশ্যে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
এই আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২২ জুন এবং তা ১০ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত চলার কথা ছিল। আবেদন ফি জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল ১৩ জুলাই পর্যন্ত।
এরই মধ্যে হাজারো প্রার্থী আবেদন করে ফেলেছেন, আবার অনেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আবেদন সম্পন্ন করার জন্য। কিন্তু হঠাৎ এ স্থগিতাদেশে কিছুটা হতাশ হয়েছেন তারা।
চাকরিপ্রার্থীদের করণীয় কী?
যারা এখনও আবেদন করেননি কিংবা আবেদন সম্পন্ন করতে পারেননি, তাদের জন্য এখন সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো—এনটিআরসিএর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (https://ntrca.teletalk.com.bd) নিয়মিত চেক করা। আবেদন চালু হলে সেটি প্রথমেই সেখানে জানানো হবে।
এছাড়া অনেকে দাবি তুলেছেন, আবেদন চালু হলে যেন সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে সব প্রার্থী সহজেই আবেদন করতে পারেন।
মো: রাজিব আলী/