
নিজস্ব প্রতিবেদক: সারা দেশে যেন নেমে এসেছিল পুলিশের একজোট বজ্রপাতি অভিযান। অপরাধের বিরুদ্ধে ঘোষণা ছিল যুদ্ধের, আর সেই যুদ্ধেই শনিবার মাত্র একদিনেই গ্রেফতার করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫৪ জনকে। রাজধানী থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চল—সবখানেই পুলিশের তৎপরতায় ধরা পড়েছে পলাতক আসামি, ওয়ারেন্টভুক্ত অপরাধী এবং নানান অপরাধে জড়িত ব্যক্তি। অভিযান শেষে পুলিশের সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
পুলিশের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. এনামুল হক সাগরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ১ হাজার ৩ জনের নামে রয়েছে আদালতের ওয়ারেন্ট। অপর ৪৫১ জনকে ধরা হয়েছে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে।
তবে শুধু গ্রেফতার নয়, এই অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলিও উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের তালিকায় রয়েছে—৬টি চাইনিজ কুড়াল, ২৫টি ধারালো ডেগার, একটি বড় হাসুয়া, একটি বার্মিজ টিপ চাকু, দুইটি ছোরা এবং ২০টি ২.২ এমএম গুলি।
এ যেন এক গোটা দিনের অভিযানে অপরাধের মেরুদণ্ডে কাঁপন ধরিয়ে দেওয়া!
পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদার এবং অপরাধ দমনে বিশেষ এই অভিযান চলমান থাকবে। গ্রেফতার হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়।
দেশজুড়ে পুলিশের এই কঠোর অবস্থান বার্তা দিচ্ছে স্পষ্ট—অপরাধ করলে আর রেহাই নেই, আইনের হাত ঠিকই পৌঁছে যাবে দোরগোড়ায়।
এম,আর,এ/
পুলিশের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. এনামুল হক সাগরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ১ হাজার ৩ জনের নামে রয়েছে আদালতের ওয়ারেন্ট। অপর ৪৫১ জনকে ধরা হয়েছে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে।
তবে শুধু গ্রেফতার নয়, এই অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলিও উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের তালিকায় রয়েছে—৬টি চাইনিজ কুড়াল, ২৫টি ধারালো ডেগার, একটি বড় হাসুয়া, একটি বার্মিজ টিপ চাকু, দুইটি ছোরা এবং ২০টি ২.২ এমএম গুলি।
এ যেন এক গোটা দিনের অভিযানে অপরাধের মেরুদণ্ডে কাঁপন ধরিয়ে দেওয়া!
পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদার এবং অপরাধ দমনে বিশেষ এই অভিযান চলমান থাকবে। গ্রেফতার হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়।
দেশজুড়ে পুলিশের এই কঠোর অবস্থান বার্তা দিচ্ছে স্পষ্ট—অপরাধ করলে আর রেহাই নেই, আইনের হাত ঠিকই পৌঁছে যাবে দোরগোড়ায়।
এম,আর,এ/