
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী সোহাগের (৩৯) নৃশংস হত্যাকাণ্ড গোটা দেশে গর্জন তুলেছে। দিবালোকে, জনসমক্ষে সংঘটিত এই নির্মম ঘটনাটি সকলকে স্তম্ভিত করেছে। ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে কঠোর বিচার দাবি করেছেন।
তবে আলোচিত অভিনেতা ও মডেল সালমান মুক্তাদির মানুষকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এজেন্ডার ফাঁদে পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, “যে ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড আপনাকে ব্যথিত করে, সেগুলো কিছু রাজনৈতিক শক্তির কাছে আনন্দের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জাতীয় সংকটে কেউ যদি আপনার পক্ষে কথা বলে, তা ন্যায়বিচারের পক্ষগ্রহণ নয়, বরং তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের সুযোগ নিচ্ছে।”
সালমান আরও বলেন, “নিঃস্বার্থ যারা সবসময় মানুষের পাশে ছিল, তাদের অনেকেই জীবন বা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ হারিয়েছে। সত্যিকার দেশপ্রেমিকরা কখনো রাজনৈতিক ফায়দার জন্য কাজ করে না।”
তিনি সতর্ক করে বলেন, “আপনার আবেগকে যারা ব্যবহার করে তাদের ফাঁদে পড়বেন না। তারা চায় আপনি আবেগপ্রবণ হন, অসহায় বোধ করেন, যেন তারা আপনার ত্রাণকর্তা মনে হন। অপরাধ ও অপরাধীর বিরুদ্ধে দাঁড়ান, দলের পেছনে নয়।”
তিনি উল্লেখ করেন, “সব অপরাধী রাজনৈতিক নয়। শুধুমাত্র একটি দলের বিরুদ্ধে গেলে আমরা প্রকৃত অপরাধ থেকে চোখ সরিয়ে নিই। দেশের প্রতিটি অপরাধের সঠিক বিচার হওয়া উচিত।”
সোহাগ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ঘটনাটি ইন্টারনেটে আসতে দুই দিন লেগেছে। সরকার ও বড় রাজনৈতিক দলগুলো ৭২ ঘণ্টায় কোনো অবস্থান নেনি। কিন্তু ফেসবুকের তরুণরা দ্রুত তথ্য ছড়িয়ে দিয়েছে।”
সর্বশেষ সালমান মুক্তাদির বলেন, “মানবিক নাগরিক হিসেবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। অপরাধী যেই হোক, তার শাস্তি নিশ্চিত করুন।”
জাকারিয়া ইসলাম/
তবে আলোচিত অভিনেতা ও মডেল সালমান মুক্তাদির মানুষকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এজেন্ডার ফাঁদে পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, “যে ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড আপনাকে ব্যথিত করে, সেগুলো কিছু রাজনৈতিক শক্তির কাছে আনন্দের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জাতীয় সংকটে কেউ যদি আপনার পক্ষে কথা বলে, তা ন্যায়বিচারের পক্ষগ্রহণ নয়, বরং তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের সুযোগ নিচ্ছে।”
সালমান আরও বলেন, “নিঃস্বার্থ যারা সবসময় মানুষের পাশে ছিল, তাদের অনেকেই জীবন বা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ হারিয়েছে। সত্যিকার দেশপ্রেমিকরা কখনো রাজনৈতিক ফায়দার জন্য কাজ করে না।”
তিনি সতর্ক করে বলেন, “আপনার আবেগকে যারা ব্যবহার করে তাদের ফাঁদে পড়বেন না। তারা চায় আপনি আবেগপ্রবণ হন, অসহায় বোধ করেন, যেন তারা আপনার ত্রাণকর্তা মনে হন। অপরাধ ও অপরাধীর বিরুদ্ধে দাঁড়ান, দলের পেছনে নয়।”
তিনি উল্লেখ করেন, “সব অপরাধী রাজনৈতিক নয়। শুধুমাত্র একটি দলের বিরুদ্ধে গেলে আমরা প্রকৃত অপরাধ থেকে চোখ সরিয়ে নিই। দেশের প্রতিটি অপরাধের সঠিক বিচার হওয়া উচিত।”
সোহাগ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ঘটনাটি ইন্টারনেটে আসতে দুই দিন লেগেছে। সরকার ও বড় রাজনৈতিক দলগুলো ৭২ ঘণ্টায় কোনো অবস্থান নেনি। কিন্তু ফেসবুকের তরুণরা দ্রুত তথ্য ছড়িয়ে দিয়েছে।”
সর্বশেষ সালমান মুক্তাদির বলেন, “মানবিক নাগরিক হিসেবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। অপরাধী যেই হোক, তার শাস্তি নিশ্চিত করুন।”
জাকারিয়া ইসলাম/