
নিজস্ব প্রতিবেদক: বর্তমানে খালি পেটে ঘি খাওয়ার রেওয়াজটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে বলিউড সেলিব্রিটি মালাইকা অরোরা, শিল্পা শেঠি ও কৃতী শ্যাননের মতো তারকারা তাদের স্বাস্থ্যের রুটিনে ঘি অন্তর্ভুক্ত করে এটি সুস্থ ত্বক ও হজমের জন্য গোপন চাবিকাঠি বলে দাবি করছেন। তারা মনে করেন, দিনের শুরুতেই ঘি সেবন শরীরের জন্য ভালো।
এই আয়ুর্বেদিক অভ্যাসটি দিনকে দিন আরও বেশি মানুষ অনুসরণ করছে। তবে, এর কার্যকারিতা কতটা বৈজ্ঞানিক সত্যের ভিত্তিতে, সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।
ভারতের এক সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ডা. বিমল ছাজের জানিয়েছেন, ঘি ১০০ শতাংশ ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ এবং এতে এক গ্রাম ফ্যাটে ৯ ক্যালোরি থাকে, যা রুটি বা ডালের চেয়ে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশি। অতিরিক্ত ঘি সেবন ওজন বাড়াতে পারে এবং হার্টের সমস্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
ডা. ছাজের বলেন, “আগে মানুষ কঠোর শারীরিক পরিশ্রম করত, তাই ঘি তাদের জন্য উপকারী ছিল। কিন্তু এখন আমরা অতটা পরিশ্রম করি না, তবুও আগের নিয়ম মেনে ঘি খাওয়া ঠিক নয়।”
তিনি আরও বলেন, “দিনের শুরুতেই খালি পেটে এক চামচ ঘি খাওয়ার প্রচলিত ধারণাটি ভুল। ঘি হজমে সাহায্য করে—এই বিশ্বাস সঠিক নয়। তবে অল্প মাত্রায় ঘি খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।”
সুতরাং, ঘি খাওয়ার ক্ষেত্রে অতিরিক্ততার কোনও স্থান নেই। বিশেষ করে যারা হৃদরোগের ঝুঁকিতে আছেন, তাদের অবশ্যই ঘি সেবনে সতর্ক হওয়া উচিত।
স্বাস্থ্য সচেতনতার দিক থেকে, সঠিক পরিমাণে ঘি খাওয়া ও নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমই সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি।
শাবনাজ সোহা/
এই আয়ুর্বেদিক অভ্যাসটি দিনকে দিন আরও বেশি মানুষ অনুসরণ করছে। তবে, এর কার্যকারিতা কতটা বৈজ্ঞানিক সত্যের ভিত্তিতে, সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।
ভারতের এক সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ডা. বিমল ছাজের জানিয়েছেন, ঘি ১০০ শতাংশ ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ এবং এতে এক গ্রাম ফ্যাটে ৯ ক্যালোরি থাকে, যা রুটি বা ডালের চেয়ে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশি। অতিরিক্ত ঘি সেবন ওজন বাড়াতে পারে এবং হার্টের সমস্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
ডা. ছাজের বলেন, “আগে মানুষ কঠোর শারীরিক পরিশ্রম করত, তাই ঘি তাদের জন্য উপকারী ছিল। কিন্তু এখন আমরা অতটা পরিশ্রম করি না, তবুও আগের নিয়ম মেনে ঘি খাওয়া ঠিক নয়।”
তিনি আরও বলেন, “দিনের শুরুতেই খালি পেটে এক চামচ ঘি খাওয়ার প্রচলিত ধারণাটি ভুল। ঘি হজমে সাহায্য করে—এই বিশ্বাস সঠিক নয়। তবে অল্প মাত্রায় ঘি খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।”
সুতরাং, ঘি খাওয়ার ক্ষেত্রে অতিরিক্ততার কোনও স্থান নেই। বিশেষ করে যারা হৃদরোগের ঝুঁকিতে আছেন, তাদের অবশ্যই ঘি সেবনে সতর্ক হওয়া উচিত।
স্বাস্থ্য সচেতনতার দিক থেকে, সঠিক পরিমাণে ঘি খাওয়া ও নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমই সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি।
শাবনাজ সোহা/