
সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে পরীক্ষা নেওয়ার বাধ্যবাধকতা স্পষ্টভাবে নির্ধারিত। কখনো মৌখিক, কখনো লিখিত ও মৌখিক উভয় ধরনের পরীক্ষার মাধ্যমেই প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই করার বিধান রয়েছে। অথচ বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালের সাম্প্রতিক চিকিৎসক নিয়োগে সেই আইনগত ও নীতিগত প্রক্রিয়া মানা হয়নি।
নিয়ম অনুযায়ী, জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রার্থিতা আহ্বান করা বাধ্যতামূলক হলেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিজেদের নোটিশ বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছে। এটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও সমতা দুটিকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের নবম গ্রেডভুক্ত পাঁচটি বিভাগের (শিশু মেডিসিন, শিশু সার্জারি, শিশু অ্যানেসথেসিয়া, ইএনটি ও ম্যাক্সিলোফেসিয়াল) মোট ৪২টি পদে ৩৫ বছরের কম বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকদের দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। পাশাপাশি জানানো হয়, শিশু হাসপাতালে প্রশিক্ষণরত ও অধ্যয়নরত চিকিৎসকেরা অগ্রাধিকার পাবেন। প্রশ্ন জাগে—যেখানে প্রতিযোগিতার কোনো সুযোগই নেই, সেখানে অগ্রাধিকার দেওয়ার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হলো?
নোটিশ বোর্ডে বিজ্ঞপ্তি প্রদর্শনের ফলে বাইরের কোনো চিকিৎসক এই নিয়োগ সম্পর্কে জানতেই পারেননি। ফলে হাসপাতালের প্রশিক্ষণার্থী ও শিক্ষার্থীরাই কেবল আবেদন করার সুযোগ পেয়েছেন। হাসপাতালের পরিচালক মাহবুবুল হক জানিয়েছেন, ৬৫ জনের বিপরীতে কয়েকজন অতিরিক্ত আবেদন করেছিল মাত্র।
প্রসঙ্গত, ড্যাবের বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং হাসপাতাল পরিচালনা বোর্ডের সদস্য এম. এ. কামাল নিশ্চিত করেছেন, নিয়োগ পাওয়া ৬৫ জন চিকিৎসকই ড্যাবের সদস্য। একজন রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য হওয়া দোষের কিছু নয়, তবে সেটা হতে হবে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে, যেখানে মেধা ও যোগ্যতা প্রাধান্য পায়।
নিয়ম অনুযায়ী, জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রার্থিতা আহ্বান করা বাধ্যতামূলক হলেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিজেদের নোটিশ বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছে। এটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও সমতা দুটিকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের নবম গ্রেডভুক্ত পাঁচটি বিভাগের (শিশু মেডিসিন, শিশু সার্জারি, শিশু অ্যানেসথেসিয়া, ইএনটি ও ম্যাক্সিলোফেসিয়াল) মোট ৪২টি পদে ৩৫ বছরের কম বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকদের দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। পাশাপাশি জানানো হয়, শিশু হাসপাতালে প্রশিক্ষণরত ও অধ্যয়নরত চিকিৎসকেরা অগ্রাধিকার পাবেন। প্রশ্ন জাগে—যেখানে প্রতিযোগিতার কোনো সুযোগই নেই, সেখানে অগ্রাধিকার দেওয়ার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হলো?
নোটিশ বোর্ডে বিজ্ঞপ্তি প্রদর্শনের ফলে বাইরের কোনো চিকিৎসক এই নিয়োগ সম্পর্কে জানতেই পারেননি। ফলে হাসপাতালের প্রশিক্ষণার্থী ও শিক্ষার্থীরাই কেবল আবেদন করার সুযোগ পেয়েছেন। হাসপাতালের পরিচালক মাহবুবুল হক জানিয়েছেন, ৬৫ জনের বিপরীতে কয়েকজন অতিরিক্ত আবেদন করেছিল মাত্র।
প্রসঙ্গত, ড্যাবের বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং হাসপাতাল পরিচালনা বোর্ডের সদস্য এম. এ. কামাল নিশ্চিত করেছেন, নিয়োগ পাওয়া ৬৫ জন চিকিৎসকই ড্যাবের সদস্য। একজন রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য হওয়া দোষের কিছু নয়, তবে সেটা হতে হবে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে, যেখানে মেধা ও যোগ্যতা প্রাধান্য পায়।