
নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্রিকেটারদের স্বার্থ-সুরক্ষায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসা সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) আবারও মাঠে নামছে পূর্ণ উদ্যোমে। সংগঠনটির কার্যক্রমকে পুনরুজ্জীবিত করতে আজ (মঙ্গলবার) মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের একাডেমি ভবনে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেছিলেন সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, অভিজ্ঞ স্পিনার তাইজুল ইসলাম, প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, সাবেক অধিনায়ক ও উইকেটকিপার খালেদ মাসুদ পাইলট, সহ প্রায় ৪০ জন ক্রিকেটার।
সূত্র জানায়, আজকের বৈঠকে মূলত কোয়াবের পরবর্তী নির্বাচন এবং সাংগঠনিক কাঠামো নিয়েই আলোচনা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের ভাষ্য মতে, দীর্ঘদিন কোয়াব কার্যত নিষ্ক্রিয় থাকায় সংগঠনটি যেন আবার ক্রিকেটারদের পক্ষে বলার মতো একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড়াতে পারে, সেই লক্ষ্যেই এই বৈঠক।
একজন জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটার বৈঠক শেষে বলেন,
“কোয়াবের তেমন কোনো কার্যক্রম ছিল না দীর্ঘদিন ধরে। এখন সেটাকে সক্রিয় করতে আমরা সবাই বসেছি। যেন এটি আবার ক্রিকেটারদের হয়ে কথা বলতে পারে, তাদের পাশে দাঁড়াতে পারে।”
তিনি আরও জানান,
“বর্তমানে সিনিয়র ও দায়িত্বপ্রাপ্ত যারা আছেন, তাদের হাতেই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে। একটি নির্বাচিত কমিটি গঠন করার প্রয়োজন রয়েছে, যেটি সামনে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হবে। ভোটগ্রহণ মূলত ঢাকাতেই হয়ে থাকে, তাই ক্রিকেটাররা যখন সবাই ঢাকা কেন্দ্রীক থাকবেন তখনই নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা আছে। তবে এখনো তারিখ চূড়ান্ত হয়নি, এর আগে বেশ কিছু প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।”
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মার্চ মাসে কোয়াবের আগের কমিটি স্থগিত করে একটি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়। একইসঙ্গে দেশের ৮ বিভাগ থেকে ৮ জন ক্রিকেটারকে আঞ্চলিক দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর থেকেই কোয়াব পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ধাপে ধাপে কাজ এগোচ্ছে। আজকের বৈঠক সেই ধারাবাহিক প্রক্রিয়ারই অংশ।
ক্রিকেটাঙ্গনে একটি শক্তিশালী সংগঠন থাকা কেবল খেলোয়াড়দের স্বার্থ রক্ষায় নয়, বরং নীতিগত বিভিন্ন বিষয়ে তাদের কণ্ঠস্বর তুলে ধরার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কোয়াবকে সেই ভূমিকায় ফিরিয়ে আনতেই এবার জোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
জাকারিয়া ইসলাম/
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, অভিজ্ঞ স্পিনার তাইজুল ইসলাম, প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, সাবেক অধিনায়ক ও উইকেটকিপার খালেদ মাসুদ পাইলট, সহ প্রায় ৪০ জন ক্রিকেটার।
সূত্র জানায়, আজকের বৈঠকে মূলত কোয়াবের পরবর্তী নির্বাচন এবং সাংগঠনিক কাঠামো নিয়েই আলোচনা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের ভাষ্য মতে, দীর্ঘদিন কোয়াব কার্যত নিষ্ক্রিয় থাকায় সংগঠনটি যেন আবার ক্রিকেটারদের পক্ষে বলার মতো একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড়াতে পারে, সেই লক্ষ্যেই এই বৈঠক।
একজন জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটার বৈঠক শেষে বলেন,
“কোয়াবের তেমন কোনো কার্যক্রম ছিল না দীর্ঘদিন ধরে। এখন সেটাকে সক্রিয় করতে আমরা সবাই বসেছি। যেন এটি আবার ক্রিকেটারদের হয়ে কথা বলতে পারে, তাদের পাশে দাঁড়াতে পারে।”
তিনি আরও জানান,
“বর্তমানে সিনিয়র ও দায়িত্বপ্রাপ্ত যারা আছেন, তাদের হাতেই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে। একটি নির্বাচিত কমিটি গঠন করার প্রয়োজন রয়েছে, যেটি সামনে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হবে। ভোটগ্রহণ মূলত ঢাকাতেই হয়ে থাকে, তাই ক্রিকেটাররা যখন সবাই ঢাকা কেন্দ্রীক থাকবেন তখনই নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা আছে। তবে এখনো তারিখ চূড়ান্ত হয়নি, এর আগে বেশ কিছু প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।”
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মার্চ মাসে কোয়াবের আগের কমিটি স্থগিত করে একটি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়। একইসঙ্গে দেশের ৮ বিভাগ থেকে ৮ জন ক্রিকেটারকে আঞ্চলিক দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর থেকেই কোয়াব পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ধাপে ধাপে কাজ এগোচ্ছে। আজকের বৈঠক সেই ধারাবাহিক প্রক্রিয়ারই অংশ।
ক্রিকেটাঙ্গনে একটি শক্তিশালী সংগঠন থাকা কেবল খেলোয়াড়দের স্বার্থ রক্ষায় নয়, বরং নীতিগত বিভিন্ন বিষয়ে তাদের কণ্ঠস্বর তুলে ধরার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কোয়াবকে সেই ভূমিকায় ফিরিয়ে আনতেই এবার জোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
জাকারিয়া ইসলাম/