
নিজস্ব প্রতিবেদক: পাকিস্তানের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর অনেকেই ধরেই নিয়েছিল, হয়তো টি-টোয়েন্টি সিরিজে ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই বাংলাদেশের। কিন্তু ঘরের মাঠে ফিরে দারুণভাবে প্রত্যাবর্তন করল লিটন দাসের দল। টানা দুটি ম্যাচে জিতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এবার লক্ষ্য—শেষ ম্যাচ জিতে র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি।
ঘরের মাঠে এমন জয় কেবল আত্মবিশ্বাসই বাড়ায়নি, র্যাঙ্কিংয়েও এগিয়ে যাওয়ার বাস্তব সুযোগ এনে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
র্যাঙ্কিংয়ে কী ঘটতে পারে?
বর্তমানে টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তান রয়েছে অষ্টম স্থানে, আর বাংলাদেশ অবস্থান করছে দশমে। সিরিজের শুরুতে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট ছিল ২২০। প্রথম ম্যাচে ৭ উইকেটের জয়ের পর এবং দ্বিতীয় ম্যাচে জয় তুলে নেওয়ায় বাংলাদেশের পয়েন্ট বেড়েছে। এখন তারা দাঁড়িয়ে ২২১-এ।
সিরিজের শেষ ম্যাচটিও যদি জিতে নেয় বাংলাদেশ, তবে রেটিং পয়েন্ট হবে ২২৩। আফগানিস্তান বর্তমানে সমান ২২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে নবম স্থানে। সেক্ষেত্রে দুই দলের মধ্যে সূক্ষ্ম ব্যবধানে যে এগিয়ে থাকবে, সেই দল উঠে যাবে র্যাঙ্কিংয়ের ৯ নম্বরে। সম্ভাবনার বিচারে সেই দল হতে পারে বাংলাদেশই।
পাকিস্তানের জন্য চাপে থাকা ম্যাচ
এই সিরিজ হার মানেই পাকিস্তানের জন্য বড় ধাক্কা। শেষ ম্যাচ হেরে বসলে তারা হারাবে ৪ রেটিং পয়েন্ট, তবে তাতেও অবস্থানগত বড় পরিবর্তন হবে না—তারা থাকবে শীর্ষ আটেই। তবে জয় তুলে নিলে অন্তত কিছুটা মান রক্ষা হবে বাবর আজমদের।
বাংলাদেশ যদি ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জেতে, তাহলে তাদের রেটিং বাড়বে ১ পয়েন্ট। পাকিস্তান হারাবে ২ পয়েন্ট। কিন্তু র্যাঙ্কিংয়ের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হবে না।
সমীকরণ পরিষ্কার
বাংলাদেশ ৩-০ তে সিরিজ জিতলে: রেটিং পয়েন্ট হবে ২২৩। সম্ভাব্য উন্নতি নবম স্থানে।
বাংলাদেশ ২-১ এ জিতলে: রেটিং বাড়বে ১ পয়েন্ট। অবস্থান অপরিবর্তিত।
বাংলাদেশ শেষ ম্যাচ হারলে: রেটিং ও র্যাঙ্কিং—দুইই থাকবে আগের জায়গায়।
শেষ ম্যাচে কী অপেক্ষা করছে?
সিরিজ ইতোমধ্যেই নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে শেষ ম্যাচটা এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটা বাংলাদেশের র্যাঙ্কিং ভবিষ্যতের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। হোয়াইটওয়াশ নিশ্চিত করতে পারলে শুধু আত্মবিশ্বাসই নয়, র্যাঙ্কিংয়েও একটি দৃশ্যমান উন্নতি হবে লাল-সবুজ শিবিরে।
শেষ ম্যাচে তাই উত্তেজনা থাকবে তুঙ্গে। প্রশ্ন একটাই—লিটন দাসের দল কি পারে আরও একবার চমক দেখাতে?
রবিউল ইসলাম/
ঘরের মাঠে এমন জয় কেবল আত্মবিশ্বাসই বাড়ায়নি, র্যাঙ্কিংয়েও এগিয়ে যাওয়ার বাস্তব সুযোগ এনে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
র্যাঙ্কিংয়ে কী ঘটতে পারে?
বর্তমানে টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তান রয়েছে অষ্টম স্থানে, আর বাংলাদেশ অবস্থান করছে দশমে। সিরিজের শুরুতে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট ছিল ২২০। প্রথম ম্যাচে ৭ উইকেটের জয়ের পর এবং দ্বিতীয় ম্যাচে জয় তুলে নেওয়ায় বাংলাদেশের পয়েন্ট বেড়েছে। এখন তারা দাঁড়িয়ে ২২১-এ।
সিরিজের শেষ ম্যাচটিও যদি জিতে নেয় বাংলাদেশ, তবে রেটিং পয়েন্ট হবে ২২৩। আফগানিস্তান বর্তমানে সমান ২২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে নবম স্থানে। সেক্ষেত্রে দুই দলের মধ্যে সূক্ষ্ম ব্যবধানে যে এগিয়ে থাকবে, সেই দল উঠে যাবে র্যাঙ্কিংয়ের ৯ নম্বরে। সম্ভাবনার বিচারে সেই দল হতে পারে বাংলাদেশই।
পাকিস্তানের জন্য চাপে থাকা ম্যাচ
এই সিরিজ হার মানেই পাকিস্তানের জন্য বড় ধাক্কা। শেষ ম্যাচ হেরে বসলে তারা হারাবে ৪ রেটিং পয়েন্ট, তবে তাতেও অবস্থানগত বড় পরিবর্তন হবে না—তারা থাকবে শীর্ষ আটেই। তবে জয় তুলে নিলে অন্তত কিছুটা মান রক্ষা হবে বাবর আজমদের।
বাংলাদেশ যদি ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জেতে, তাহলে তাদের রেটিং বাড়বে ১ পয়েন্ট। পাকিস্তান হারাবে ২ পয়েন্ট। কিন্তু র্যাঙ্কিংয়ের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হবে না।
সমীকরণ পরিষ্কার
বাংলাদেশ ৩-০ তে সিরিজ জিতলে: রেটিং পয়েন্ট হবে ২২৩। সম্ভাব্য উন্নতি নবম স্থানে।
বাংলাদেশ ২-১ এ জিতলে: রেটিং বাড়বে ১ পয়েন্ট। অবস্থান অপরিবর্তিত।
বাংলাদেশ শেষ ম্যাচ হারলে: রেটিং ও র্যাঙ্কিং—দুইই থাকবে আগের জায়গায়।
শেষ ম্যাচে কী অপেক্ষা করছে?
সিরিজ ইতোমধ্যেই নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে শেষ ম্যাচটা এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা নয়—এটা বাংলাদেশের র্যাঙ্কিং ভবিষ্যতের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। হোয়াইটওয়াশ নিশ্চিত করতে পারলে শুধু আত্মবিশ্বাসই নয়, র্যাঙ্কিংয়েও একটি দৃশ্যমান উন্নতি হবে লাল-সবুজ শিবিরে।
শেষ ম্যাচে তাই উত্তেজনা থাকবে তুঙ্গে। প্রশ্ন একটাই—লিটন দাসের দল কি পারে আরও একবার চমক দেখাতে?
রবিউল ইসলাম/