
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে ৩০ জুলাই থেকে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভর্তি নীতিমালায় বিস্তারিতভাবে বলা হয়েছে কারা কোটা সুবিধা পাবেন, আবেদন শুরু ও শেষের সময় কখন, আর ঠিক কবে থেকে ক্লাস শুরু হবে। এবারের নীতিমালায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনও রয়েছে, যা জানানো হলো বিস্তারিতভাবে।
ভর্তি আবেদন শুরু ৩০ জুলাই
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন গ্রহণ করা হবে তিনটি ধাপে।
প্রথম ধাপের অনলাইন আবেদন শুরু হবে ৩০ জুলাই, চলবে ১১ আগস্ট পর্যন্ত।
২০ আগস্ট রাত ৮টায় প্রকাশ করা হবে প্রথম ধাপের ফলাফল।
এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদন, নিশ্চায়ন এবং ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সর্বশেষে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কলেজে ক্লাস শুরু হবে।
কোটা সুবিধা পাবেন কারা
এবারের ভর্তি নীতিমালায় দুইটি ধরনের কোটা সুবিধা রাখা হয়েছে।
১. মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা বহাল রাখা হয়েছে।
২. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ২ শতাংশ কোটা থাকবে।
তবে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হিসেবে এবারও জুলাই গণঅভ্যুত্থান আন্দোলনকারীদের জন্য কোনো কোটা বরাদ্দ রাখা হয়নি। গত কয়েক বছর ধরেই এই কোটা চালুর দাবি উঠলেও, নীতিমালায় তা প্রতিফলিত হয়নি।
আবেদন পদ্ধতি ও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
ভর্তির আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে, নির্ধারিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
সময়মতো আবেদন, ফলাফল যাচাই, নিশ্চায়ন এবং ভর্তি সম্পন্ন করতে না পারলে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।
প্রতিটি ধাপের সময়সূচি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে।
ক্লাস শুরু ১৫ সেপ্টেম্বর
সব ধাপের আবেদন ও ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়েই ক্লাস কার্যক্রম শুরু করতে সংশ্লিষ্ট কলেজগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৫ সালের কলেজ ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মনে যেন কোনো বিভ্রান্তি না থাকে, তাই সময়মতো আবেদন ও ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা অত্যন্ত জরুরি। পাশাপাশি যাঁরা কোটা সুবিধা পাওয়ার উপযুক্ত, তাঁদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগেভাগেই প্রস্তুত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আল-মামুন/
ভর্তি আবেদন শুরু ৩০ জুলাই
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন গ্রহণ করা হবে তিনটি ধাপে।
প্রথম ধাপের অনলাইন আবেদন শুরু হবে ৩০ জুলাই, চলবে ১১ আগস্ট পর্যন্ত।
২০ আগস্ট রাত ৮টায় প্রকাশ করা হবে প্রথম ধাপের ফলাফল।
এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদন, নিশ্চায়ন এবং ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সর্বশেষে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কলেজে ক্লাস শুরু হবে।
কোটা সুবিধা পাবেন কারা
এবারের ভর্তি নীতিমালায় দুইটি ধরনের কোটা সুবিধা রাখা হয়েছে।
১. মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা বহাল রাখা হয়েছে।
২. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ২ শতাংশ কোটা থাকবে।
তবে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হিসেবে এবারও জুলাই গণঅভ্যুত্থান আন্দোলনকারীদের জন্য কোনো কোটা বরাদ্দ রাখা হয়নি। গত কয়েক বছর ধরেই এই কোটা চালুর দাবি উঠলেও, নীতিমালায় তা প্রতিফলিত হয়নি।
আবেদন পদ্ধতি ও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
ভর্তির আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে, নির্ধারিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
সময়মতো আবেদন, ফলাফল যাচাই, নিশ্চায়ন এবং ভর্তি সম্পন্ন করতে না পারলে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।
প্রতিটি ধাপের সময়সূচি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে।
ক্লাস শুরু ১৫ সেপ্টেম্বর
সব ধাপের আবেদন ও ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়েই ক্লাস কার্যক্রম শুরু করতে সংশ্লিষ্ট কলেজগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৫ সালের কলেজ ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মনে যেন কোনো বিভ্রান্তি না থাকে, তাই সময়মতো আবেদন ও ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা অত্যন্ত জরুরি। পাশাপাশি যাঁরা কোটা সুবিধা পাওয়ার উপযুক্ত, তাঁদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগেভাগেই প্রস্তুত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আল-মামুন/