
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের শুরুতেই সূচক পতনের মধ্যেও চাঙ্গা ছিল কয়েকটি নির্বাচিত শেয়ার। রবিবার (২৭ জুলাই) ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৭.২১ পয়েন্ট কমে নেমে আসে ৫,৩৫৪.৮২ পয়েন্টে, যা বাজারে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। দিনটিতে ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার মধ্যে ১১৭টি শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ২৩২টির। তবে বাজারে এমন চাপে থাকা অবস্থাতেও ৫টি কোম্পানির শেয়ারে বিক্রেতার অভাব দেখা গেছে—যা বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের স্পষ্ট প্রতিফলন।
ডিএসইর তথ্যমতে, যেসব কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে এবং হল্টেড হয়েছে, সেগুলো হলো—
প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, রহিমা ফুডস, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) এবং আইএফআইসি ব্যাংক।
শীর্ষে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স
দিনজুড়ে সবচেয়ে বেশি মূল্যবৃদ্ধি দেখা গেছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে, যার দর বেড়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.৯৭ শতাংশ। লেনদেন শেষে শেয়ারটির সর্বশেষ দাম দাঁড়ায় ৩৫ টাকা ৩০ পয়সায়। দিনে সর্বনিম্ন ৩২ টাকা ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৩৫ টাকা ৩০ পয়সায় উঠানামা করেছে শেয়ারটি। মোট ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৫২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
রহিমা ফুডস দ্বিতীয় অবস্থানে
প্রভাতীর পরেই অবস্থান নিয়েছে রহিমা ফুডস। এদিন কোম্পানিটির শেয়ারের দর ১২ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯.৯৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৬ টাকা ১০ পয়সায়। সারাদিনে শেয়ারটি ১২৬ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৩৬ টাকায় লেনদেন হয়। মোট ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার ১১ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকায় হাতবদল হয়েছে।
প্রাইম লাইফের শক্তিশালী উত্থান
তৃতীয় সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধি হয়েছে প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের, যার শেয়ার দর ৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৯২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকায়। এদিন শেয়ারটির লেনদেন হয়েছে ৩৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ৪১ টাকার মধ্যে। মোট ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৫২৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ১০ লাখ টাকারও বেশি মূল্যে।
বিজিআইসি ও আইএফআইসি ব্যাংকও তালিকায়
হল্টেড হওয়া বাকি দুটি কোম্পানির মধ্যে—
বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির (বিজিআইসি) শেয়ারের দর বেড়েছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৭৫ শতাংশ। লেনদেন শেষে দাম দাঁড়ায় ৩৪ টাকা ৯০ পয়সায়।
আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার বেড়েছে ৬০ পয়সা বা ৯.২৩ শতাংশ, এবং সর্বশেষ মূল্য দাঁড়ায় ৭ টাকা ১০ পয়সায়।
বাজার বিশ্লেষণ
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, ডিএসই সূচকে পতন সত্ত্বেও এই পাঁচটি শেয়ারে ব্যাপক আগ্রহ এবং স্বল্পমেয়াদি ট্রেডারদের সক্রিয়তা চোখে পড়ে। বিক্রেতার অভাবে যেভাবে শেয়ারগুলো হল্টেড হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে নির্দেশ করে কিছু নির্দিষ্ট কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস এখনো অটুট। তবে বাজারের বৃহত্তর চিত্র এখনও স্থিতিশীল নয়—সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন নীতিগত স্থিরতা ও প্রণোদনামূলক উদ্যোগ।
মো: রাজিব আলী/
ডিএসইর তথ্যমতে, যেসব কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে এবং হল্টেড হয়েছে, সেগুলো হলো—
প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, রহিমা ফুডস, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) এবং আইএফআইসি ব্যাংক।
শীর্ষে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স
দিনজুড়ে সবচেয়ে বেশি মূল্যবৃদ্ধি দেখা গেছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারে, যার দর বেড়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.৯৭ শতাংশ। লেনদেন শেষে শেয়ারটির সর্বশেষ দাম দাঁড়ায় ৩৫ টাকা ৩০ পয়সায়। দিনে সর্বনিম্ন ৩২ টাকা ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৩৫ টাকা ৩০ পয়সায় উঠানামা করেছে শেয়ারটি। মোট ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৫২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
রহিমা ফুডস দ্বিতীয় অবস্থানে
প্রভাতীর পরেই অবস্থান নিয়েছে রহিমা ফুডস। এদিন কোম্পানিটির শেয়ারের দর ১২ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯.৯৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৬ টাকা ১০ পয়সায়। সারাদিনে শেয়ারটি ১২৬ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৩৬ টাকায় লেনদেন হয়। মোট ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার ১১ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকায় হাতবদল হয়েছে।
প্রাইম লাইফের শক্তিশালী উত্থান
তৃতীয় সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধি হয়েছে প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের, যার শেয়ার দর ৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৯২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকায়। এদিন শেয়ারটির লেনদেন হয়েছে ৩৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ৪১ টাকার মধ্যে। মোট ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৫২৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ১০ লাখ টাকারও বেশি মূল্যে।
বিজিআইসি ও আইএফআইসি ব্যাংকও তালিকায়
হল্টেড হওয়া বাকি দুটি কোম্পানির মধ্যে—
বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির (বিজিআইসি) শেয়ারের দর বেড়েছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৭৫ শতাংশ। লেনদেন শেষে দাম দাঁড়ায় ৩৪ টাকা ৯০ পয়সায়।
আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার বেড়েছে ৬০ পয়সা বা ৯.২৩ শতাংশ, এবং সর্বশেষ মূল্য দাঁড়ায় ৭ টাকা ১০ পয়সায়।
বাজার বিশ্লেষণ
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, ডিএসই সূচকে পতন সত্ত্বেও এই পাঁচটি শেয়ারে ব্যাপক আগ্রহ এবং স্বল্পমেয়াদি ট্রেডারদের সক্রিয়তা চোখে পড়ে। বিক্রেতার অভাবে যেভাবে শেয়ারগুলো হল্টেড হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে নির্দেশ করে কিছু নির্দিষ্ট কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস এখনো অটুট। তবে বাজারের বৃহত্তর চিত্র এখনও স্থিতিশীল নয়—সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন নীতিগত স্থিরতা ও প্রণোদনামূলক উদ্যোগ।
মো: রাজিব আলী/