
নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় দলের পেসার তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি এক মারামারির ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে। তবে ঘটনাটি ঘিরে তার সংশ্লিষ্টতা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা ও বিভ্রান্তি।
ঘটনার সূত্রপাত তাসকিনের কয়েকজন বন্ধুর মধ্যকার দ্বন্দ্বকে ঘিরে। ওই দ্বন্দ্বের জেরে এক পক্ষ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে, যেখানে তাসকিনের নাম উঠে আসে।
তবে তাসকিন আহমেদ দাবি করেছেন, তিনি সরাসরি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতিখার আহমেদ মিঠুকে দেওয়া এক বক্তব্যে তাসকিন বলেন,
“আমি এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত না। আমার বন্ধুদের মধ্যে দুই গ্রুপে মারামারি হয়েছে। এক পক্ষ আমাকে থানাতে ফোন করতে অনুরোধ করে। আমি মিরপুর থানার ওসিকে ফোন করি। তাতে অপর পক্ষ আমার ওপর ক্ষুদ্ধ হয়ে থানায় জিডি করেছে। কিন্তু আমি এ ঘটনার সঙ্গে মোটেও জড়িত নই।”
তাসকিনের বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতিখার আহমেদ মিঠু বলেন,
“তাসকিনের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। পুরো ঘটনাটি পর্যবেক্ষণে আছে। আমরা মিরপুর থানার ওসি এবং অভিযোগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করব। তারপর বোর্ড পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে।”
এদিকে ক্রিকেট মহলে এ ঘটনার সত্যতা ও প্রভাব নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। কারণ, তাসকিন জাতীয় দলের নিয়মিত সদস্য এবং সাম্প্রতিক সময়েও দারুণ পারফরম্যান্সে ছিলেন। ফলে মাঠের বাইরের এমন বিতর্ক তার ভাবমূর্তি ও ক্যারিয়ারে প্রভাব ফেলতে পারে কি না, সেটি নিয়েও দেখা দিয়েছে প্রশ্ন।
বিসিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো শাস্তিমূলক সিদ্ধান্ত নেয়নি। পুরো বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ভর করবে পুলিশের তদন্ত, অভিযোগকারীর বক্তব্য এবং বাস্তব ঘটনার ভিত্তিতে।
আল-মামুন/
ঘটনার সূত্রপাত তাসকিনের কয়েকজন বন্ধুর মধ্যকার দ্বন্দ্বকে ঘিরে। ওই দ্বন্দ্বের জেরে এক পক্ষ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে, যেখানে তাসকিনের নাম উঠে আসে।
তবে তাসকিন আহমেদ দাবি করেছেন, তিনি সরাসরি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতিখার আহমেদ মিঠুকে দেওয়া এক বক্তব্যে তাসকিন বলেন,
“আমি এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত না। আমার বন্ধুদের মধ্যে দুই গ্রুপে মারামারি হয়েছে। এক পক্ষ আমাকে থানাতে ফোন করতে অনুরোধ করে। আমি মিরপুর থানার ওসিকে ফোন করি। তাতে অপর পক্ষ আমার ওপর ক্ষুদ্ধ হয়ে থানায় জিডি করেছে। কিন্তু আমি এ ঘটনার সঙ্গে মোটেও জড়িত নই।”
তাসকিনের বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতিখার আহমেদ মিঠু বলেন,
“তাসকিনের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। পুরো ঘটনাটি পর্যবেক্ষণে আছে। আমরা মিরপুর থানার ওসি এবং অভিযোগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করব। তারপর বোর্ড পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে।”
এদিকে ক্রিকেট মহলে এ ঘটনার সত্যতা ও প্রভাব নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। কারণ, তাসকিন জাতীয় দলের নিয়মিত সদস্য এবং সাম্প্রতিক সময়েও দারুণ পারফরম্যান্সে ছিলেন। ফলে মাঠের বাইরের এমন বিতর্ক তার ভাবমূর্তি ও ক্যারিয়ারে প্রভাব ফেলতে পারে কি না, সেটি নিয়েও দেখা দিয়েছে প্রশ্ন।
বিসিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো শাস্তিমূলক সিদ্ধান্ত নেয়নি। পুরো বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ভর করবে পুলিশের তদন্ত, অভিযোগকারীর বক্তব্য এবং বাস্তব ঘটনার ভিত্তিতে।
আল-মামুন/