
নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের কোম্পানি রবি আজিয়েটা লিমিটেড ২০২৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত তথ্যমতে, ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে জুন—এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই প্রান্তিকে ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ বছর ব্যবধানে ইপিএস বেড়েছে প্রায় ১৩৩ শতাংশ।
এছাড়া, অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৫) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৭৩ পয়সা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪১ পয়সা। এতে কোম্পানিটির আয় বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে বলে ধারণা করা যায়।
আলোচ্য ছয় মাসে রবি আজিয়েটার শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (ক্যাশ ফ্লো) ছিল ৪ টাকা ৪৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ, ক্যাশ ফ্লোয় সামান্য হলেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে, অর্থাৎ ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩১ পয়সা।
রবি আজিয়েটার এই আর্থিক ফলাফল টেলিকম খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বস্তিদায়ক বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। কোম্পানিটির ধারাবাহিক আয় বৃদ্ধির ফলে ভবিষ্যতে ডিভিডেন্ড পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়েও আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা।
আল-মামুন/
প্রকাশিত তথ্যমতে, ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে জুন—এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই প্রান্তিকে ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ বছর ব্যবধানে ইপিএস বেড়েছে প্রায় ১৩৩ শতাংশ।
এছাড়া, অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৫) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৭৩ পয়সা, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪১ পয়সা। এতে কোম্পানিটির আয় বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে বলে ধারণা করা যায়।
আলোচ্য ছয় মাসে রবি আজিয়েটার শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (ক্যাশ ফ্লো) ছিল ৪ টাকা ৪৮ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ, ক্যাশ ফ্লোয় সামান্য হলেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।
অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে, অর্থাৎ ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩১ পয়সা।
রবি আজিয়েটার এই আর্থিক ফলাফল টেলিকম খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বস্তিদায়ক বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। কোম্পানিটির ধারাবাহিক আয় বৃদ্ধির ফলে ভবিষ্যতে ডিভিডেন্ড পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়েও আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা।
আল-মামুন/