
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ মুজিবুর রহমান হলে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হয়েছে একটি জরুরি মেডিসিন বক্স। হলের শিক্ষার্থী মুসলিমুর রহমান, আহমদ আল সাবাহ এবং মুশফিক তাজওয়ার মাহিরের উদ্যোগে এই মানবিক উদ্যোগটি বাস্তবায়ন হয়।
সোমবার (২৮ জুলাই) মুজিব হল গেট সংলগ্ন দেয়ালে এই মেডিসিন বক্সটি স্থাপন করা হয়। এর উদ্বোধন করেন হলের প্রাধ্যক্ষ ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষার্থী মুসলিমুর রহমান বলেন, “গভীর রাতে বা দুর্যোগকালীন মুহূর্তে যদি কোনো শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন ওষুধ পাওয়া অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। হল ও এর আশপাশে কোনো ফার্মেসি না থাকায় শিক্ষার্থীদের বাধ্য হয়ে দূরের ফার্মেসিতে যেতে হয়। অনেক সময় রাতের বেলায় ফার্মেসিগুলো বন্ধও থাকে।”
তিনি আরও জানান, “এই বাস্তবতার কথা মাথায় রেখে আমরা একটি সহজপ্রাপ্য সমাধান খুঁজতে গিয়ে এই জরুরি মেডিসিন বক্স স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিই। এতে করে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় ওষুধ তাৎক্ষণিকভাবে সংগ্রহ করতে পারবে।”
উল্লেখ্য, বক্সটিতে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধসমূহ সংরক্ষিত থাকবে, যা যেকোনো শিক্ষার্থী জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে অনেকেই মনে করছেন, এটি শুধু একটি মেডিসিন বক্স নয়, বরং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহমর্মিতা ও সচেতনতা তৈরির একটি মাইলফলক। ভবিষ্যতে এই প্রকল্পের পরিধি আরও বিস্তারের ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন উদ্যোক্তারা।
সোমবার (২৮ জুলাই) মুজিব হল গেট সংলগ্ন দেয়ালে এই মেডিসিন বক্সটি স্থাপন করা হয়। এর উদ্বোধন করেন হলের প্রাধ্যক্ষ ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষার্থী মুসলিমুর রহমান বলেন, “গভীর রাতে বা দুর্যোগকালীন মুহূর্তে যদি কোনো শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন ওষুধ পাওয়া অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। হল ও এর আশপাশে কোনো ফার্মেসি না থাকায় শিক্ষার্থীদের বাধ্য হয়ে দূরের ফার্মেসিতে যেতে হয়। অনেক সময় রাতের বেলায় ফার্মেসিগুলো বন্ধও থাকে।”
তিনি আরও জানান, “এই বাস্তবতার কথা মাথায় রেখে আমরা একটি সহজপ্রাপ্য সমাধান খুঁজতে গিয়ে এই জরুরি মেডিসিন বক্স স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিই। এতে করে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় ওষুধ তাৎক্ষণিকভাবে সংগ্রহ করতে পারবে।”
উল্লেখ্য, বক্সটিতে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধসমূহ সংরক্ষিত থাকবে, যা যেকোনো শিক্ষার্থী জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে অনেকেই মনে করছেন, এটি শুধু একটি মেডিসিন বক্স নয়, বরং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহমর্মিতা ও সচেতনতা তৈরির একটি মাইলফলক। ভবিষ্যতে এই প্রকল্পের পরিধি আরও বিস্তারের ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন উদ্যোক্তারা।