
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) পাঁচ মাস ১০ দিন পর আজ মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) থেকে ক্লাসসহ সকল পর্যায়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দীর্ঘ ১৬০ দিন বন্ধ থাকার পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আবারও শিক্ষার পরিবেশ ফিরে এসেছে।
কুয়েটের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আনিছুর রহমান ভুঞা সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, গত দুই দিনে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদ হেলালী কয়েক দফা বৈঠকে বসেন কুয়েট শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, সাধারণ শিক্ষার্থী, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে। সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে একাডেমিক কার্যক্রম ফের শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফারুক হোসেন বলেন, “উপাচার্য অধ্যাপক ড. হেলালীর আশ্বাসে আন্দোলন কর্মসূচি তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। শিক্ষকরা আজ থেকে ক্লাসে অংশ নিচ্ছেন।”
রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আনিছুর রহমান জানান, প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মঙ্গলবার থেকে ক্লাস, পরীক্ষা ও অন্যান্য একাডেমিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে।
কেন এতদিন বন্ধ ছিল কুয়েট?
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদল ও বহিরাগতদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় ছাত্র-শিক্ষকসহ শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা তৎকালীন উপাচার্যের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে তাকে লাঞ্ছিত করেন।
চাপে পড়ে ২৫ এপ্রিল উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অব্যাহতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরবর্তীতে শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে শিক্ষক সমিতি ৪ মে থেকে একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ এবং আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষক ও প্রশাসনের সমঝোতার ভিত্তিতে অবশেষে শিক্ষার্থীদের বহুল প্রত্যাশিত ক্লাস আবার শুরু হলো।
কুয়েটের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আনিছুর রহমান ভুঞা সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, গত দুই দিনে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদ হেলালী কয়েক দফা বৈঠকে বসেন কুয়েট শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, সাধারণ শিক্ষার্থী, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে। সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে একাডেমিক কার্যক্রম ফের শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফারুক হোসেন বলেন, “উপাচার্য অধ্যাপক ড. হেলালীর আশ্বাসে আন্দোলন কর্মসূচি তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। শিক্ষকরা আজ থেকে ক্লাসে অংশ নিচ্ছেন।”
রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আনিছুর রহমান জানান, প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মঙ্গলবার থেকে ক্লাস, পরীক্ষা ও অন্যান্য একাডেমিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে।
কেন এতদিন বন্ধ ছিল কুয়েট?
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদল ও বহিরাগতদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় ছাত্র-শিক্ষকসহ শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা তৎকালীন উপাচার্যের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে তাকে লাঞ্ছিত করেন।
চাপে পড়ে ২৫ এপ্রিল উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অব্যাহতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরবর্তীতে শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে শিক্ষক সমিতি ৪ মে থেকে একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ এবং আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষক ও প্রশাসনের সমঝোতার ভিত্তিতে অবশেষে শিক্ষার্থীদের বহুল প্রত্যাশিত ক্লাস আবার শুরু হলো।