
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ছয়টি প্রতিষ্ঠান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি কোম্পানি এবং পাঁচটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড। লোকসান ও নিম্নমুখী নিট সম্পদমূল্যের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট পরিচালনা পর্ষদগুলো এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানসমূহ:
ন্যাশনাল টি কোম্পানি
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি ইমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান
কোম্পানিভিত্তিক তথ্য:
ন্যাশনাল টি কোম্পানি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০৭.৪৯ টাকা। ৩০ জুন ২০২৪ অনুযায়ী, শেয়ারপ্রতি নিট দায়মূল্য (NAVPS) দাঁড়িয়েছে ১৫৫.৬৯ টাকা। লোকসানের কারণে পর্ষদ ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড
২০২৪ সালের ব্যবসায় ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩.৪৫ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে ইউনিটপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (NAVPU) ছিল ৯.১৩ টাকা। ট্রাস্টি বোর্ড ইউনিটহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেনি।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত NAVPS দাঁড়িয়েছে ৮.০৮ টাকা। বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ‘নো ডিভিডেন্ড’সহ অন্যান্য বিষয় শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ আগস্ট।
আইসিবি সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ পয়সা। ৩০ জুন ২০২৫ অনুযায়ী NAVPS দাঁড়িয়েছে ৮.২৩ টাকা। অন্যান্য আলোচ্য বিষয়ের পাশাপাশি ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্তও এজিএম-এ উপস্থাপন করা হবে। রেকর্ড ডেট: ২৭ আগস্ট।
আইসিবি ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড
এই ফান্ডে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৩৬ পয়সা। তবে ডিভিডেন্ড দেওয়া হবে না। ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত NAVPS ছিল ৯.০০ টাকা। রেকর্ড ডেট ২৭ আগস্ট।
আইসিবি ইমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৩ পয়সা এবং NAVPS ৭.৩৮ টাকা। রেকর্ড ডেট: ২৭ আগস্ট। ডিভিডেন্ড না দেওয়ার প্রস্তাব এজিএমে উপস্থাপন করা হবে।
অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স এবং সম্পদ-মূল্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এসব প্রতিষ্ঠানের ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে। লোকসানজনক ফলাফলের কারণে শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ ফেরত দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
আল-মামুন/
প্রতিষ্ঠানসমূহ:
ন্যাশনাল টি কোম্পানি
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড
আইসিবি ইমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান
কোম্পানিভিত্তিক তথ্য:
ন্যাশনাল টি কোম্পানি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০৭.৪৯ টাকা। ৩০ জুন ২০২৪ অনুযায়ী, শেয়ারপ্রতি নিট দায়মূল্য (NAVPS) দাঁড়িয়েছে ১৫৫.৬৯ টাকা। লোকসানের কারণে পর্ষদ ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড
২০২৪ সালের ব্যবসায় ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩.৪৫ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে ইউনিটপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (NAVPU) ছিল ৯.১৩ টাকা। ট্রাস্টি বোর্ড ইউনিটহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেনি।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা এবং ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত NAVPS দাঁড়িয়েছে ৮.০৮ টাকা। বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ‘নো ডিভিডেন্ড’সহ অন্যান্য বিষয় শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ আগস্ট।
আইসিবি সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ পয়সা। ৩০ জুন ২০২৫ অনুযায়ী NAVPS দাঁড়িয়েছে ৮.২৩ টাকা। অন্যান্য আলোচ্য বিষয়ের পাশাপাশি ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্তও এজিএম-এ উপস্থাপন করা হবে। রেকর্ড ডেট: ২৭ আগস্ট।
আইসিবি ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড
এই ফান্ডে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৩৬ পয়সা। তবে ডিভিডেন্ড দেওয়া হবে না। ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত NAVPS ছিল ৯.০০ টাকা। রেকর্ড ডেট ২৭ আগস্ট।
আইসিবি ইমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান
২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৩ পয়সা এবং NAVPS ৭.৩৮ টাকা। রেকর্ড ডেট: ২৭ আগস্ট। ডিভিডেন্ড না দেওয়ার প্রস্তাব এজিএমে উপস্থাপন করা হবে।
অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স এবং সম্পদ-মূল্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এসব প্রতিষ্ঠানের ডিভিডেন্ড না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে। লোকসানজনক ফলাফলের কারণে শেয়ারহোল্ডারদের অর্থ ফেরত দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
আল-মামুন/