
নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ৩০ জুন ২০২৫ সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, আলোচ্য সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ও নগদ প্রবাহ (ক্যাশফ্লো) দুই ক্ষেত্রেই নেতিবাচক ফলাফল এসেছে।
প্রকাশিত তথ্যমতে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬ পয়সা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন ২০২৫) শেয়ার প্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৫৬ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৭ পয়সা।
ক্যাশফ্লো বিবরণী অনুযায়ী, দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে শেয়ার প্রতি নগদ প্রবাহ হয়েছে মাইনাস ৯ টাকা ০৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে এই সংখ্যা ছিল পজিটিভ ১ টাকা ৩০ পয়সা।
এছাড়া ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট দায় দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩৮ টাকা ৩৩ পয়সা, যা ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আয় ও নগদ প্রবাহে ধারাবাহিক ঘাটতি ব্যাংকের মূলধন কাঠামো ও শেয়ারহোল্ডারদের রিটার্নে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
আল-মামুন/
প্রকাশিত তথ্যমতে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬ পয়সা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন ২০২৫) শেয়ার প্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৫৬ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৭ পয়সা।
ক্যাশফ্লো বিবরণী অনুযায়ী, দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে শেয়ার প্রতি নগদ প্রবাহ হয়েছে মাইনাস ৯ টাকা ০৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে এই সংখ্যা ছিল পজিটিভ ১ টাকা ৩০ পয়সা।
এছাড়া ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট দায় দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩৮ টাকা ৩৩ পয়সা, যা ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আয় ও নগদ প্রবাহে ধারাবাহিক ঘাটতি ব্যাংকের মূলধন কাঠামো ও শেয়ারহোল্ডারদের রিটার্নে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
আল-মামুন/